অর্থচক্র
বর্তমান পৃথিবীর অর্থনৈতিক লেনদেন ব্যবস্থাপনায় বিপদের কোনো সীমারেখা নেই
এই ব্যবস্থাপনায় মানুষের কষ্টার্জিত টাকা যদি মূলধন হিসেবে কোন ব্যবসায় ব্যবহার করতে গিয়ে একবার লস হয় তা ফিরে পাওয়া বড়ই মুশকিল ব্যাংক আপনাকে ধার দেবে না, মানুষের কাছে ধার নিতে গেলেও তা কোনো সহজ ব্যাপার নয়।
অপরদিকে চাকরিজীবীদের জন্য তাদের আয় শুধু একটি দিক থেকে, আর ব্যয় চতুর্দিকে।
বিশেষ করে চাকরিজীবীদের মধ্য়ে যাদের নিজের বাড়ি নেই তাদের সমস্যার কোন শেষ নেই, তারা মাসিক বেতনটা ঘরে আনতে না আনতে সমস্ত টাকাই নিমেষে শেষ হয়ে যায়।
ক্লিক করে সদস্য পদের জন্য আবেদন করুন।
যারা প্রবেশাধিকার ফর্ম আগে পূরণ করেছেন তারা এখানে ক্লিক করে নিজের প্রোফাইলে ফেরত গিয়ে সদস্যপদ বেছে নিতে পারেন
এই সমস্যাটি সমাধানের জন্য একটি সহজ উপায় রয়েছে, তা হচ্ছে যথাশীঘ্র আমাদের একটি অর্থ চক্র গঠন করতে হবে, যে অর্থ চক্রের দ্বারা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে খরচ কৃত টাকার একটি অংশ আবার আমাদের কাছেই ফিরে আসতে বাধ্য থাকে এবং এটা সম্ভব হবে তখনই যখন ঐ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো আমরা সম্পূর্ণভাবে কিনে নিতে সক্ষম হব।
বিষয়টি ভলো করে বুঝার জন্য নিচের চিত্রটি অনুসরন করুন।
আর্থচক্রের জন্য প্রতিমাসে সদস্য ফী ৫০ টাকা হিসাবে ধরা হলো।
ক্লিক করে সদস্য পদের জন্য আবেদন করুন।
যারা প্রবেশাধিকার ফর্ম আগে পূরণ করেছেন তারা এখানে ক্লিক করে নিজের প্রোফাইলে ফেরত গিয়ে সদস্যপদ বেছে নিতে পারেন
এই অর্থ চক্র পদ্ধতিতে সদস্যদের কাছ থেকে যে পরিমাণ মূলধন তৈরি হবে তা যদি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অর্থকরী ব্যবসায় বিনিয়োগ করা যায় যেমন মানুষের বাসস্থান তৈরিতে ঋণ প্রদানকারী ব্যাংক, বিভিন্ন ঝুঁকি মূলক ব্যবসায় বীমা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, খাদ্যশস্য উৎপাদন ও পরিবহন খাতে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান, ইস্পাত ও কারিগরি শিল্পে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান, এই সমস্ত কিছু থেকে যে লভ্যাংশ আসবে তা কোনভাবেই কোন একক ব্যক্তির হাতে পৌঁছাতে পারবে না।
যেহেতু এ পদ্ধতিটি খুবই সহজ এবং সরল, যে কেউ অনায়াসে বুঝতে পারবেন অনলাইন অথবা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী প্রতি মাসে কি পরিমান টাকা মূলধন তহবিলে জমা হচ্ছে এবং কত টাকা বিনিয়োগ হচ্ছে কোন কোন খাতে!! কতজন সদস্য, মূলধন তহবিলে মূলধনের পরিমান কত!, বন্টন তহবিলের পরিমান কেমন!! এর সমস্ত তথ্যই আমাদের এই জীবনবাংলা ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা থাকবে। এবং সেখান থেকে সকল সদস্য তাদের নিজ নিজ হিসাব বুঝে নিতে পারবে।
নিম্নের চিত্রে বন্টন তহবিলের বন্টন ব্যাবস্থা কিভাবে হবে সেটা জেনে নিন।
ক্লিক করে সদস্য পদের জন্য আবেদন করুন।
যারা প্রবেশাধিকার ফর্ম আগে পূরণ করেছেন তারা এখানে ক্লিক করে নিজের প্রোফাইলে ফেরত গিয়ে সদস্যপদ বেছে নিতে পারেন
এখানে উল্লেখ্য যে, ঋণ পরিশোধের পরে উদ্যোক্তা কর্মীদের শেয়ার থেকে ৩০% এর বদলে কেবল ১০% পাবে। এবং কর্মীরা ৭০ % এর বদলে ৯০% এর সমান ভাগ পাবে।
অর্থচক্রের জন্মলগ্নে উদ্যোক্তাদের এই মূলধন সহায়তা দেওয়া স্থগিত রাখা হবে যে পর্যন্ত জীবনবাংলা নিজ উদ্দ্যোগে কমপক্ষে ৭ টি লাভজনক প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে না পারে। এ বিষয়ে জীবনবাংলা তার সকল সদস্যদের কাছ থেকে ধৈর্য, কঠর পরিশ্রম আর সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে।
ক্লিক করে সদস্য পদের জন্য আবেদন করুন।
যারা প্রবেশাধিকার ফর্ম আগে পূরণ করেছেন তারা এখানে ক্লিক করে নিজের প্রোফাইলে ফেরত গিয়ে সদস্যপদ বেছে নিতে পারেন